Thursday 2 November 2017

রোজভ্যালি কাণ্ডে সিপিএম নেতা মন্ত্রীদের নাম আসতেই, রোজভ্যালির অফিসে চুরি হয়ে উধাও হয়ে গেল কম্পিউটার এবং জরুরি নথিপত্র

আগরতলা ২রা সেপ্টেম্বর (এ.এন.ই ): এক রহস্যজনক কাণ্ড ঘটল মঙ্গলবার রাতে রোজভ্যালির অফিসের 'সামনে। ধারনা করা হচ্ছে রোজভ্যালি কাণ্ডে রাজ্যের মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম সামনে আসতেই এই রহস্যজনক কান্ডটি ঘটল। রাজধানীর রোজভ্যালি অফিসে রহস্যজনক চুরি ঘটে। যদিও খবর পেয়ে পশ্চিম থানার পুলিশ তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে গিয়ে একটি কম্পিউটার, সিপিও উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। তবে ধরা পড়েনি কোন চোর। এসব মালামাল উদ্ধারের পর পুলিশের দাবি এগুলো রোজভ্যালি অফিসের নয়। 'পুলিশ আরও জানায়, অন্যকোন জায়গা থেকে এসব সামগ্রী চুরি করে রোজভ্যালির সামনে রাখা হয়েছিল। যদিও পুলিশের তরফের থেকে জানানো হয়েছে তারা এই বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে। প্রসঙ্গত রোজভ্যালি কাণ্ডে রাজ্য সরকার নিজে থেকে স্বীকার করে যে মন্ত্রীসভায় পাঁচ জন সদস্যের নাম রয়েছে। এমনকি এই কাণ্ডে খোদ মুখ্যমন্ত্রীর নামও উঠে আসে। যার দরুন স্বাভাবিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন মহলে শুরু হয়েছে গুঞ্জন।

পুলিশ জানিয়েছে রোজভ্যালি বাড়িটি বর্তমানে সিল মারা রয়েছে। বাইরে থেকে ঝুলছে তালা। তাই চুরির খবর পেয়েও ভিতরে যাওয়া 'সম্ভব 'হয়নি। এসব মালপত্র রোজভ্যালি অফিসের ভিতর থেকে চুরির করা হয়েছিল কিনা তাও সঠিকভাবে বলতে পারছেনা পুলিশ। তবে এক্ষেত্রে পুলিশের প্রাথমিক ধারনা বাইরে থেকে যখন অফিসে তালা ঝুলছে তাই এই অফিসে চুরি হয়নি। অভিযোগ রোজভ্যালি কাণ্ডে যেখানে মন্ত্রিসভার সদস্যের নাম জড়িত সেখানে কম্পিউটার সিপিউতে মূল্যবান তথ্য থাকতে পারে। হয়তবা সেই জরুরি নথিপত্র গায়েব করার জন্যই চুরি হয়েছে। আর এই চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে এখন সঠিক তদন্তের দাবি উঠছে বিরোধী মহল থেকে।

তথ্য : আগরতলা নিউজ এক্সপ্রেস

Wednesday 1 November 2017

মানুষটাকে না বাঁচিয়ে তাঁর ইন্টারভিউ নিতে ব্যস্ত সাংবাদিক!

সম্প্রতি ইন্টারনেটে ভাইরাল হচ্ছে একটি ছবি,যেখানে দেখা যাচ্ছে একটি মানুষ অর্ধ পোড়া অবস্থায় রাস্তায় পরে কাতরাচ্ছে, আর সাংবাদিক ওনাকে বাঁচানোর চেষ্টা না করে, ওনার ইন্টারভিউ নিতে ব্যস্ত।

ছবিটি বলা হচ্ছে ঝাড়খণ্ডের, যেখানে একজন মৃতপ্রায় ব্যক্তি রাস্তায় উড়ে কাতরাচ্ছে, আর সাংবাদিক নিজের অফিস ডিউটি পালন করছেন।

এখন প্রশ্ন একটাই! আমাদের মধ্যে কি মানবতা বলতে কিছুই বেঁচে নেই? সবাই কি নিজের কাজ নিয়ে এতই ব্যস্ত যে একজন মানুষ মরলো কি বাঁচলো সেটা দেখার সময় পর্যন্ত নেই আমাদের।

তবে ছবিটির সত্যতা আমরা যাঁচাই করিনি।
loading...
loading...