ওয়েবডেস্কঃ- পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল
কংগ্রেসের প্রভাবশালী নেতা ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছায়াসঙ্গী
মুকুল রায় গতকাল সোমবার তৃণমূল কংগ্রেস ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। সঙ্গে তিনি আরও জানিয়েছেন খুব দ্রুতই তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ পদ থেকেও ইস্তফা দিয়ে দেবেন। তৃণমূল গড়া থেকে
এখন অবধি তৃণমূলের সঙ্গী ছিলেন এই মুকুল রায়। ১৯৯৮ সালের ১ জানুয়ারি
আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেস ভেঙে জন্ম হয় তৃণমূল কংগ্রেসের। মুকুল রায় এখনো পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভার সাংসদ। মমতার পরই স্থান ছিল তাঁর দলের ভেতর। খুচরা ব্যবসায়ে
বৈদেশিক বিনিয়োগকে কেন্দ্র করে তৎকালীন মনমোহন সিং সরকারের সঙ্গে বিরোধ
বাধলে মমতা ইউপিএ সরকার ছাড়েন। তখনই চলে যায় মুকুল রায়ের রেলমন্ত্রিত্ব।
সোমবার বেলা ১১টার দিকে মুকুল রায় নিজাম প্যালেসে এক প্রেস কনফারেন্সে তৃণমূল কংগ্রেস ছাড়ার কথা ঘোষণা দেন। একই দিন দুপুরে আরেকটি প্রেস কনফারেন্সে তৃণমূল কংগ্রেসের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় দল বিরোধী কাজের জন্য মুকুল রায়কে ছয় বছরের জন্য বহিষ্কারও করেন।
সারদা অর্থ কেলেঙ্কারি, নারদ ঘুষ কেলেঙ্কারিতে বারংবার উঠে আসে মুকুল রায়ের নাম। এর পরেই বহুবার বিজেপি এবং কংগ্রেসের উচ্চনেতৃত্বের সঙ্গে ঘনঘন মুকুল রায় যোগাযোগ করতে থাকেন। এতে মমতা অস্বস্তিতে পড়েন। এর জেরেই কার্যত মমতার সঙ্গে মুকুল রায়ের দূরত্ব তৈরি হতে থাকে। তৃণমূল ছাড়ার কারণ হিসেবে মুকুল রায় বলেন, পূজার পর তিনি রাজ্যসভার সদস্যপদে ইস্তফার দিন তিনি বিস্তারিত জানাবেন। কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি দলের সাধারণ সদস্যপদ ছাড়বেন।
এর ফলে বিজেপি-তে মুকুল রায়ের যোগদানের জল্পনা বাড়তে শুরু হয়ে গিয়েছে, যদিও এই খবরকে ঘুর পথে নাকচ করে দিয়েছে মুকুল রায়। বিজেপি নেতা রাজনাথ সিং-ও জানিয়েছেন বিজেপির তরফ থেকে কোন রকমের প্রস্তাবই মুকুল রায় কে দেওয়া হয়েনি। এখন দেখার বিষয় জল কোন দিকে গড়ায়ে।
সোমবার বেলা ১১টার দিকে মুকুল রায় নিজাম প্যালেসে এক প্রেস কনফারেন্সে তৃণমূল কংগ্রেস ছাড়ার কথা ঘোষণা দেন। একই দিন দুপুরে আরেকটি প্রেস কনফারেন্সে তৃণমূল কংগ্রেসের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় দল বিরোধী কাজের জন্য মুকুল রায়কে ছয় বছরের জন্য বহিষ্কারও করেন।
সারদা অর্থ কেলেঙ্কারি, নারদ ঘুষ কেলেঙ্কারিতে বারংবার উঠে আসে মুকুল রায়ের নাম। এর পরেই বহুবার বিজেপি এবং কংগ্রেসের উচ্চনেতৃত্বের সঙ্গে ঘনঘন মুকুল রায় যোগাযোগ করতে থাকেন। এতে মমতা অস্বস্তিতে পড়েন। এর জেরেই কার্যত মমতার সঙ্গে মুকুল রায়ের দূরত্ব তৈরি হতে থাকে। তৃণমূল ছাড়ার কারণ হিসেবে মুকুল রায় বলেন, পূজার পর তিনি রাজ্যসভার সদস্যপদে ইস্তফার দিন তিনি বিস্তারিত জানাবেন। কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি দলের সাধারণ সদস্যপদ ছাড়বেন।
এর ফলে বিজেপি-তে মুকুল রায়ের যোগদানের জল্পনা বাড়তে শুরু হয়ে গিয়েছে, যদিও এই খবরকে ঘুর পথে নাকচ করে দিয়েছে মুকুল রায়। বিজেপি নেতা রাজনাথ সিং-ও জানিয়েছেন বিজেপির তরফ থেকে কোন রকমের প্রস্তাবই মুকুল রায় কে দেওয়া হয়েনি। এখন দেখার বিষয় জল কোন দিকে গড়ায়ে।
No comments:
Post a Comment