ওয়েবডেস্কঃ- দুর্গাপুজা বা সেকুলার- নাস্তিকদের শারদ উৎসব আসলে সামগ্রিক ভাবেই বাঙ্গালির শ্রেষ্ঠ উৎসব। এ কোন এক নির্দিষ্ট ধর্মের পুজা বা উৎসব নয়ে, এ হল গোটা বাঙালি জাতীর প্রধান পুজা বা উৎসব। তাই এখানে সবাই সন্মান পায়ে সমান ভাবে। কোথাও যেমন মুসলমান উদ্যোগতারা এই দুর্গাপুজা করে, কোথাও বা মুসলমান পুরহিত দিয়েই দুর্গাপুজা করানো হয়। দুর্গাপূজাতে যা সম্প্রীতির নজির দেখা যায়ে তা মনে হয়ে বাঙ্গালির আর কোন পুজা বা উৎসবে দেখা যাবে না। এবছর এমনই এক সম্প্রীতির নজির দেখাতে চলেছে রূপচাঁদ মুখার্জি লেনের দুর্গাপুজা। তাদের থিম পুজাকে সাজিয়ে তুলবে এক মুসলিম পটশিল্পী।
যে রাজ্যে দুর্গাপূজার বিসর্জন নিয়ে বিভেদের রাজনীতি চলছে, সেখানে এমন এক ছকভাঙা প্রয়াস নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। কিন্তু কেন এরকম ভাবনা? আসলে এ পুজো কালীঘাটের বেশ কাছেই। অর্থাৎ মুখ্য-মন্ত্রীর বাড়ি থেকে খুব একটা দূড়ে নয়ে। শিল্পী পিয়ালী সাধুখাঁ জানাচ্ছেন, এবারের পুজোয় কালীঘাটের পটশিল্পের প্রয়োগ করার ভাবনা ছিল তাঁর। পট এখনও বহু দেখা যায় বটে, কিন্তু তা মূল ধারার সস্তা সংস্করণই বলা যায়। এমন শিল্পীর খোঁজ চলছিল যাঁর কাজে অন্তত মূলধারার ছোঁয়া আছে। আর তা খুঁজতে খুঁজতেই তিনি পেয়ে যান স্বর্ণ চিত্রকরকে। কিন্তু তাঁরা মুসলমান। যদিও তাদের কাজে অভিভূত হন শিল্পী ও উদ্যোক্তারা। ঠিক যে জিনিসের খোঁজ ছিল, তাই সাজানো স্বর্ণ চিত্রকরের ঘরে। তারপরই তাঁর পটচিত্রে মণ্ডপ সাজানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়। থিমের নামও দেওয়া হয় ‘স্বর্ণ-চিত্র’।
যে রাজ্যে দুর্গাপূজার বিসর্জন নিয়ে বিভেদের রাজনীতি চলছে, সেখানে এমন এক ছকভাঙা প্রয়াস নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। কিন্তু কেন এরকম ভাবনা? আসলে এ পুজো কালীঘাটের বেশ কাছেই। অর্থাৎ মুখ্য-মন্ত্রীর বাড়ি থেকে খুব একটা দূড়ে নয়ে। শিল্পী পিয়ালী সাধুখাঁ জানাচ্ছেন, এবারের পুজোয় কালীঘাটের পটশিল্পের প্রয়োগ করার ভাবনা ছিল তাঁর। পট এখনও বহু দেখা যায় বটে, কিন্তু তা মূল ধারার সস্তা সংস্করণই বলা যায়। এমন শিল্পীর খোঁজ চলছিল যাঁর কাজে অন্তত মূলধারার ছোঁয়া আছে। আর তা খুঁজতে খুঁজতেই তিনি পেয়ে যান স্বর্ণ চিত্রকরকে। কিন্তু তাঁরা মুসলমান। যদিও তাদের কাজে অভিভূত হন শিল্পী ও উদ্যোক্তারা। ঠিক যে জিনিসের খোঁজ ছিল, তাই সাজানো স্বর্ণ চিত্রকরের ঘরে। তারপরই তাঁর পটচিত্রে মণ্ডপ সাজানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়। থিমের নামও দেওয়া হয় ‘স্বর্ণ-চিত্র’।
No comments:
Post a Comment