ওয়েবডেস্কঃ- রোহিঙ্গা সংকটকে মায়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে দাবি করে বহিঃবিশ্বের হস্তক্ষেপের বিপক্ষে অবস্থান জানিয়েছে রাশিয়া। কদিন আগেই রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে একথা বলা হয়েছে। মায়ানমারের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়ে’ হস্তক্ষেপের উদ্যোগ শুধু ধর্মীয় উত্তেজনা
বাড়িয়ে দিতে পারে বলে রাশিয়া আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভাকে উদ্ধৃত করে রুশ সংবাদ সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
এক্ষেত্রে সকলের মনে রাখা দরকার, মায়ানমার সেনা কিন্তু এসব নিজের দেশের অখণ্ডতা বজায়ে রাখতেই করছে। কারণ রোহিঙ্গা মুসলিমরা(রোহিঙ্গা হিন্দুরা নয়ে) সেই ১৯৪৮ থেকেই বিধর্মী বৌদ্ধদের সাথে একই দেশে থাকতে নারাজ। রাখাইন প্রদেশকে পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত করতে চাওয়ার প্রচেষ্টা ব্যার্থ হওয়ার পর থেকেই ওরা মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ রাখাইন প্রদেশকে মায়ানমারের থেকে আলাদা করে ইসলামিক দেশ তৈরি করতে চায়ে। ফলে এই আন্দোলনকে বন্ধ করে দেশের অখণ্ডতা বজায়ে রাখতে এক রকম বাধ্য হয়েই সে দেশের সেনারা শুরু করেছে দমন-পীড়ন। যার শিকার হয়ে চার লাখের মতো মুসলিম রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
এক্ষেত্রে সকলের মনে রাখা দরকার, মায়ানমার সেনা কিন্তু এসব নিজের দেশের অখণ্ডতা বজায়ে রাখতেই করছে। কারণ রোহিঙ্গা মুসলিমরা(রোহিঙ্গা হিন্দুরা নয়ে) সেই ১৯৪৮ থেকেই বিধর্মী বৌদ্ধদের সাথে একই দেশে থাকতে নারাজ। রাখাইন প্রদেশকে পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত করতে চাওয়ার প্রচেষ্টা ব্যার্থ হওয়ার পর থেকেই ওরা মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ রাখাইন প্রদেশকে মায়ানমারের থেকে আলাদা করে ইসলামিক দেশ তৈরি করতে চায়ে। ফলে এই আন্দোলনকে বন্ধ করে দেশের অখণ্ডতা বজায়ে রাখতে এক রকম বাধ্য হয়েই সে দেশের সেনারা শুরু করেছে দমন-পীড়ন। যার শিকার হয়ে চার লাখের মতো মুসলিম রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
রোহিঙ্গা মুসলিম সংকটকে সে দেশের অন্তর্বর্তী সমস্যা বলে আখ্যা দিয়ে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভাকে উদ্ধৃত করে রুশ বার্তা সংস্থা তাস জানিয়েছে,
এটা মনে রাখা দরকার যে একটি সার্বভৌম দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ
করার ইচ্ছা কেবল সে দেশের অন্তর্বর্তী সমস্যা এবং বিরোধ বাড়িয়ে দিতে পারে। রুশ মুখপাত্র জাখারোভ বলছেন, "আমরা মায়ানমার সরকারের প্রতি সম্পূর্ণ সমর্থন জানাচ্ছি এবং রোহিঙ্গা মুসলিমদের প্রতি ধর্মীয় বিচ্ছিন্নতাবাদ আন্দোলনে যুক্ত উগ্রপন্থিদের উসকানিতে ঝাপিয়ে না পড়ার আহ্বান
জানাচ্ছি।" কারণ সারা পৃথিবীই এখন জেনে গেছে এই সমস্যার মুলে রয়েছে রোহিঙ্গা মুসলিমদের ধর্মের নামে মায়ানমারকে টুকরো করার প্রচেষ্টা।
No comments:
Post a Comment